Tuesday, July 29, 2014

‘রমজানের ঐ রোজার শেষে এল খুশীর ঈদ’


বছর ঘুরে আবার এসেছে খুশির ঈদ। এক মাস সিয়াম সাধনার পর খুশির ঈদ উদযাপন করছে বাংলাদেশের মুসলমানরা। বাংলাদেশের প্রতিটি মুসলমানের হৃদয়ে অনুরণিত হচ্ছে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সেই কালজয়ী ক্বাছীদা ‘রমজানের ঐ রোজার শেষে এল খুশীর ঈদ’।  ঘরে-ঘরে জনে-জনে চলছে ঈদের আনন্দ বারতা। প্রভাত বেলা হতেই ঈদের কোলাকুলিতে ঘোষিত হচ্ছে সৌহার্দ্য আর ভ্রাতৃত্বের মহিমা।  সম্প্রীতির এই আনন্দধারায় সবাইকে জানাই ঈদ মোবারক।

Monday, July 28, 2014

ঈদ মুবারোক! ঈদ মুবারোক!! ঈদ মুবারোক!!! ঈদ মুবারোক!!!!



রহমত, মাগফিরাত, নাজাতের পবিত্র মাস রমজানের শেষের নতুন বার্তা নিয়ে এসেছে ঈদের চাঁদ। চলছে ঈদ উৎসবর আমেজ চরদিকে। (২৮ জুলাই ২০১৪) সোমবার দিবাগত সন্ধ্যায় চাঁদ দেখা গেলে মঙ্গলবার (২৯ জুলাই ২০১৪) মুসলমানদের অন্যতম বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদ পালন করবে বাংলাদেশের মুসলমানরা। অর্থাৎ আজ সন্ধ্যায় শাওয়ালের একফালি বাঁকা সরু চাঁদের দেখা পেলে মঙ্গলবার ধরা দেবে পবিত্র ঈদুল ফিতর। তবে চাঁদ দেখা না গেলে মঙ্গলবার রমজান মাসের ৩০ দিন পূর্ণ হবে, সেক্ষেত্রে বুধবার সারাদেশে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও আনন্দ-উৎসবের মধ্যদিয়ে ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে।

Tuesday, July 15, 2014

মহাসম্মানিত দ্বীন ইসলাম ও মহাপবিত্র বদরের জিহাদ

মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মাঝে নাযিলকৃত পবিত্র আয়াতে কারীমা দ্বারা সুস্পষ্টরূপে প্রকাশিত ও প্রতিভাত হয় যে, ‘ইসলাম কখনই পরাজিত হবে না।’ যেমন ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “বিজয় কেবল পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময় মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকেই এসে থাকে।” (পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ১২৬)
          আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “মু’মিন-মুসলমানগণকে সাহায্য করাই মহান আল্লাহ পাক উনার হক্ব।” (পবিত্র সূরা রূম শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৪৭)
        
 
বর্তমান ভূ-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বিষয়টি অনেকেই আপেক্ষিক বলার চেষ্টা করবেন। তবে মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার এই কথা যে এক কঠিন বাস্তব তার প্রমাণই হচ্ছে ওই বদর প্রান্তরের পবিত্র জিহাদ। এক হাজার সুসজ্জিত কাফির সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে মাত্র ৩১৩/৩১৫ জন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা লড়াই করেন।

Saturday, July 5, 2014

প্রশাসনকে কিছু না জানিয়ে বিচ্ছিন্নতাবাদী উপজাতি সন্ত্রাসীদের সাথে বৈঠকের জন্য গোপন সফর: সুলতানা কামালসহ সিএইচটি’র সদস্যরা পার্বত্যাঞ্চলে অবাঞ্চিত ॥ পুলশের সহায়তায় অবরুদ্ধ অবস্থা থেকে পলায়ন

প্রশাসনকে কিছু না জানিয়ে ‘চট্টগ্রাম বিষয়ক আন্তর্জাতিক কমিশন’-(সিএইচটি) নামক দেশদ্রোহী সংস্থার কো-চেয়ারম্যান ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টার তকমাধারী কিন্তু প্রকৃতপক্ষে খ্রিস্টান রাজ্য গঠনের বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসের উস্কানিদাতা দালাল এডভোকেট সুলতানা কামালসহ ৮ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদলকে রাঙামাটিতে অবরুদ্ধ করে দেশপ্রেমিক বাঙালিদের ৬টি সংগঠন। পরে এসব দালালরা পুলিশী প্রহরায় পলায়ন করে জান বাঁচায়। এরা পার্বাত্যাঞ্চলকে বিচ্ছিন্ন করতে বিদেশী এজন্ডা বাস্তবায়নে চক্রান্তে লিপ্ত।
এসময় রাঙ্গামাটি পর্যটন হলিডে কমপ্লেক্সের মোটেলে অবস্থান নেয় গাদ্দার দালালরা। প্রশাসনকে কিছু না জানিয়ে রাঙামাটিতে যাওয়ায় প্রথমত তাদের কোনো সহযোগিতা করতে পারেনি প্রশাসনে কর্মকর্তরাও। প্রশাসনের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানায়, পরিস্থিতি অনুকূলে না থাকায় তাদেরকে রাঙামাটিতে না আসতে বারবার অনুরোধ করা হয়। তারপরও প্রশাসনের কাউকে না জানিয়ে তারা রাঙ্গামাটি এসেছে। এটা অবশ্যই রহস্যজনক।

সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ আছ ছালিছা সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মে কুলসুম আলাইহাস সালাম উনার সুমহান শান মুবারক প্রসঙ্গে


মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “(হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি বলে দিন, আমি তোমাদের নিকট কোনো বিনিময় চাচ্ছি না। আর চাওয়াটাও স্বাভাবিক নয়; তোমাদের পক্ষে দেয়াও কস্মিনকালে সম্ভব নয়। তবে তোমরা যদি ইহকাল ও পরকালে হাক্বীক্বী কামিয়াবী হাছিল করতে চাও; তাহলে তোমাদের জন্য ফরয হচ্ছে আমার হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করা, তা’যীম-তাকরীম মুবারক করা, উনাদের খিদমত মুবারক উনার আনজাম দেয়া।” (পবিত্র সূরা শূরা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ২৩)