উম্মুল মু’মিনীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন হযরত সালমা আলাইহাস সালাম তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক খিদমতে আরজ করলেন নারীরা অর্ধেক আক্বল-সমঝ ও অর্ধেক দ্বীন উনার অধিকারিণী তা কিরূপ?
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “মহিলারা প্রতি মাসে মাজুরতার সম্মুখীন হন। সে সময় উনারা নামায রোযা, হজ্জ, পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত ইত্যাদি আমল করতে পারেন না। এই জন্য সম্মানিত দ্বীন উনার অর্ধেক আর মহিলাদের দুই জনের সাক্ষ্য, পুরুষের একজনের সমতুল্য।” এদিক থেকে আক্বল সমঝ অর্ধেক বলা হয়েছে।
অবশ্য খাছ বা বিশেষ নারীগণ ব্যতিক্রম। উনারা বিশেষ মর্যাদার অধিকারিনী। কেননা মহান আল্লাহ পাক তিনি এমনই অনেক নারী সৃষ্টি করেছেন, যাঁদের সমকক্ষ কোন পুরুষই নেই। সুবহানাল্লাহ! যাদের সম্পর্কে স্বয়ং খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন-
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “মহিলারা প্রতি মাসে মাজুরতার সম্মুখীন হন। সে সময় উনারা নামায রোযা, হজ্জ, পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত ইত্যাদি আমল করতে পারেন না। এই জন্য সম্মানিত দ্বীন উনার অর্ধেক আর মহিলাদের দুই জনের সাক্ষ্য, পুরুষের একজনের সমতুল্য।” এদিক থেকে আক্বল সমঝ অর্ধেক বলা হয়েছে।
অবশ্য খাছ বা বিশেষ নারীগণ ব্যতিক্রম। উনারা বিশেষ মর্যাদার অধিকারিনী। কেননা মহান আল্লাহ পাক তিনি এমনই অনেক নারী সৃষ্টি করেছেন, যাঁদের সমকক্ষ কোন পুরুষই নেই। সুবহানাল্লাহ! যাদের সম্পর্কে স্বয়ং খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন-
ليس الذكر ك لانثى
অর্থ: “সেই নারীর সমকক্ষ কোনো পুরুষ নেই।” (পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৩৬)