Saturday, February 1, 2014

পুরুষদের ন্যায় মহিলাদের জন্যও দ্বীনী তা’লীম গ্রহণ করা ফরযে আইনের অন্তর্ভুক্ত

পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলার জন্য ইলম অর্জন করা ফরয।” বর্তমানে দেখা যায়, দেশে-বিদেশে পুরুষরা বাইয়াত গ্রহণ করে, যিকির-ফিকির করে আমল করে। কিন্তু মেয়েদেরকে কিতাবাদি পড়তে বা যিকির-ফিকির করতে খুব একটা দেখা যায় না। অথচ মেয়েদেরকেই বেশি বেশি পড়ানো উচিত এবং যিকির করতে দেয়া উচিত। কেননা, একজন মেয়ে হচ্ছেন একজন মা। একজন মায়ের কাছে সন্তান যত তা’লীম নিতে পারে বাবার কাছে ততটুকু পারে না।

বর্তমান ফিতনাবেষ্টিত আখিরী যামানায় সাইয়্যিদাতুনা উম্মুল উমাম আম্মা হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম উনার ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করা সব মহিলার দায়িত্ব-কর্তব্য

পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মাঝে মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমাদের সবচেয়ে বড় শত্রু ইহুদী অতঃপর মুশরিকশরয়ী সুন্নতী পর্দা পালনের পরিবর্তে হঠাৎ আধুনিকা হওয়ার ব্যাকুল উৎসাহে ¦ল্প বসনা নারীরা আজ বল্গাহীনা তাদের মান সম্মান ইজ্জত আজ ভূলুণ্ঠিত, লাঞ্ছিত অপমানিত শরয়ী বিধান উপেক্ষা করে সুন্নতী পর্দা ত্যাগ করায় নারীরা প্রতিনিয়ত চরম অসম্মান, অপমান, নির্যাতন, ছিনতাই, খুনের শিকার নিঃসন্দেহে এর মূল কারণ ছবি পর্দাহীনতা