শিবনারায়ণ দাস ছিল স্রেফ আঁকিয়ে, তাকে খোদ জাতীয় পতাকার ডিজাইনার বানিয়ে দেয়াটা মূর্খতা বৈ কিছুই নয়।
সম্প্রতি জয়ধ্বনি সাংস্কৃতির সংগঠন নামক একটি অখ্যাত সংগঠন দাবি করেছে, বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার ডিজাইনার হলো শিবনারায়ণ দাস, যাকে নাকি তার প্রাপ্য ‘কৃতিত্ব’ দেয়া হচ্ছে না। সম্প্রতি ঢাবি’র কলা ভবনের সামনে আয়োজিত চতুর্থ জাতীয় পতাকা উৎসবে এই অযৌক্তিক দাবি করে উক্ত অখ্যাত সংগঠন, যা বিভিন্ন দালাল মিডিয়ায় ‘সংখ্যালঘু’ সম্পর্কিত উস্কানী দিতে ব্যাপক প্রচার করা হয়েছে।
অথচ জাতীয় পতাকার তৈরির ইতিহাসে শিবনারায়ণ দাসের অন্তর্ভুক্তি নেহাতই কাকতালীয়। কারণ পতাকা তৈরির মূল সংশ্লিষ্টরা তাকে হাতের কাছে পেয়ে তাদের নির্দেশ অনুযায়ী পতাকা আঁকার দায়িত্ব দিয়েছিল মাত্র।
সম্প্রতি জয়ধ্বনি সাংস্কৃতির সংগঠন নামক একটি অখ্যাত সংগঠন দাবি করেছে, বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার ডিজাইনার হলো শিবনারায়ণ দাস, যাকে নাকি তার প্রাপ্য ‘কৃতিত্ব’ দেয়া হচ্ছে না। সম্প্রতি ঢাবি’র কলা ভবনের সামনে আয়োজিত চতুর্থ জাতীয় পতাকা উৎসবে এই অযৌক্তিক দাবি করে উক্ত অখ্যাত সংগঠন, যা বিভিন্ন দালাল মিডিয়ায় ‘সংখ্যালঘু’ সম্পর্কিত উস্কানী দিতে ব্যাপক প্রচার করা হয়েছে।
অথচ জাতীয় পতাকার তৈরির ইতিহাসে শিবনারায়ণ দাসের অন্তর্ভুক্তি নেহাতই কাকতালীয়। কারণ পতাকা তৈরির মূল সংশ্লিষ্টরা তাকে হাতের কাছে পেয়ে তাদের নির্দেশ অনুযায়ী পতাকা আঁকার দায়িত্ব দিয়েছিল মাত্র।