তামাম আলম যখন অশান্তির চরম দুঃসময় অতিক্রম করছিল, জিন-ইনসান অধীর আগ্রহে চাতকের মতো অপেক্ষমাণ ছিল একজন মুক্তিকামী আলোর দিশারীর জন্য। যিনি পৃথিবীর অবয়বটা পাল্টে দিয়ে নতুন করে ঢেলে সাজাবেন। অফুরন্ত আলোর ছটায় উদ্ভাসিত করে দিবেন বিশ্বের প্রতিটি জনপদ। জিন-ইনসানের ব্যাকুলতার অবসান ঘটলো। মানবতার সামগ্রিক জীবনে শান্তির সৌরভ ছড়িয়ে দিতে, মুক্তির চিরন্তন সওগাত, অফুরন্ত রহমতের প্রদীপ্ত প্রতিশ্রুতি নিয়ে পৃথিবীতে তাশরীফ নিলেন, রহমতুল্লিল আলামীন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। (সুবহানাল্লাহ)