খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত্ ত্বরীক্বত,
ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, হুজ্জাতুল
ইসলাম, ছহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, গাউছুল আ’যম, আওলাদুর রসূল,
সাইয়্যিদুনা রাজারবাগ শরীফ উনার সম্মানিত ইমাম হযরত মুজাদ্দিদে আ’যম,
আলাইহিস সালাম উনার নেক দৃষ্টি ফয়েজ-তাওয়াজ্জু ও দয়াদান ইহসানে মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ মাদরাসা
ও ইয়াতিমখানা ( ভোলাহাট শাখা) উনার উদ্যোগে্ ঐতিহাসিক পবিত্র আখেরী চাহার শোম্বাহ শরীফ উপলক্ষে-২৬শে ছফর রাতে অত্র মাদরাসা প্রাগ্ঙনে এক আজিমুশ শান ওয়াজ শরীফ, মীলাদ শরীফ ও দোয়ার মাহফিল অনুষ্টিত হয়।
অত্র মাহফিলের বাদ মাগরিব মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ মাদরাসা ও ইয়াতিমখানা ( ভোলাহাট শাখা) উনার সুযোগ্য মুয়াল্লিম সুফি হাফিজ মহম্মদ আবু সাইম উনার জিকির পরিচালনা ও মাহফিল উপস্থাপনার মাধ্যমে মাহফিলের কার্যক্রম শুরু হয়
উক্ত মাহফিলে ওয়ায়েজিন হিসাবে ওয়াজ করেন সুফি মুহম্মদ নূর আলম ছহেব ও মাওলান মুহম্মদ মুহসিনুর রহমান ছহেব ।আলচনাকালে মাওলান মুহম্মদ মুহসিনুর রহমান বলেন আজ ঐতিহাসিক আখেরী চাহার শোম্বাহ শরিফ উনার রাত্রি। পবিত্র ছফর মাস উনার তৃতীয় সপ্তাহেনূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অসুস্থতাকে গ্রহণ করেন অতঃপর এই মাসের ৩০ তারিখ ইয়াওমুল আরবিয়ায়ি বা বুধবার দিন সকালে তিনি সুস্থতাকে গ্রহণ করেন।
এই আনন্দে হযরত ছাহাবায় ই কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনারা নিজ নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী খুশী প্রকাশ করে অনেক কিছু হাদিয়া পেশ করেন।যা মুসলিম জাতির কাছে বেমেছাল এক ঈদের দিন।
এ উপলক্ষে সকলের উচিত খুশী প্রকাশ করে সাধ্যমতো হাদিয়া পেশ করা, দান-ছদক্বা করা, গোসল করা, ভালো খাওয়া, অধিক পরিমাণে পবিত্র মীলাদ শরীফ ও পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ পাঠ করা। আর বাংলাদেশ সরকারের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- এ মুবারক দিনটি পালনের সর্বপ্রকার ব্যবস্থা গ্রহণসহ এ দিন উপলক্ষে ঐচ্ছিক ছুটি বাতিল করে বাধ্যতামূলক ছুটি ঘোষণা করা।
অতপর মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ মাদরাসা ও ইয়াতিমখানা ( ভোলাহাট শাখা) উনার সুযোগ্য ছাত্র হাফিজ মুহম্মদ আব্দুল ক্বাদির উনার মিলাদ-ক্বিয়াম শরীফ পাঠ এবং আনজুমানে আল বাইয়্যিনাত,ভোলাহাট শাখার সম্মানিত সাধারণ সম্মাদক ছূফী মুহম্মদ মোবারক আলী মাস্টার ছাহেব উনার মুনাজাত পরিচালনার মধ্যদিয়ে মাহফিলের কায়ক্রম শেষ হয়।
শীতকে উপেক্ষা করে এতে ব্যপক লোকজনের সমাগম ঘটে। সবাই মুগ্ধ হয়ে শ্রবন করেন ওয়াজ শরীফ।
ও ইয়াতিমখানা ( ভোলাহাট শাখা) উনার উদ্যোগে্ ঐতিহাসিক পবিত্র আখেরী চাহার শোম্বাহ শরীফ উপলক্ষে-২৬শে ছফর রাতে অত্র মাদরাসা প্রাগ্ঙনে এক আজিমুশ শান ওয়াজ শরীফ, মীলাদ শরীফ ও দোয়ার মাহফিল অনুষ্টিত হয়।
অত্র মাহফিলের বাদ মাগরিব মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ মাদরাসা ও ইয়াতিমখানা ( ভোলাহাট শাখা) উনার সুযোগ্য মুয়াল্লিম সুফি হাফিজ মহম্মদ আবু সাইম উনার জিকির পরিচালনা ও মাহফিল উপস্থাপনার মাধ্যমে মাহফিলের কার্যক্রম শুরু হয়
উক্ত মাহফিলে ওয়ায়েজিন হিসাবে ওয়াজ করেন সুফি মুহম্মদ নূর আলম ছহেব ও মাওলান মুহম্মদ মুহসিনুর রহমান ছহেব ।আলচনাকালে মাওলান মুহম্মদ মুহসিনুর রহমান বলেন আজ ঐতিহাসিক আখেরী চাহার শোম্বাহ শরিফ উনার রাত্রি। পবিত্র ছফর মাস উনার তৃতীয় সপ্তাহেনূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অসুস্থতাকে গ্রহণ করেন অতঃপর এই মাসের ৩০ তারিখ ইয়াওমুল আরবিয়ায়ি বা বুধবার দিন সকালে তিনি সুস্থতাকে গ্রহণ করেন।
এই আনন্দে হযরত ছাহাবায় ই কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনারা নিজ নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী খুশী প্রকাশ করে অনেক কিছু হাদিয়া পেশ করেন।যা মুসলিম জাতির কাছে বেমেছাল এক ঈদের দিন।
এ উপলক্ষে সকলের উচিত খুশী প্রকাশ করে সাধ্যমতো হাদিয়া পেশ করা, দান-ছদক্বা করা, গোসল করা, ভালো খাওয়া, অধিক পরিমাণে পবিত্র মীলাদ শরীফ ও পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ পাঠ করা। আর বাংলাদেশ সরকারের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- এ মুবারক দিনটি পালনের সর্বপ্রকার ব্যবস্থা গ্রহণসহ এ দিন উপলক্ষে ঐচ্ছিক ছুটি বাতিল করে বাধ্যতামূলক ছুটি ঘোষণা করা।
অতপর মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ মাদরাসা ও ইয়াতিমখানা ( ভোলাহাট শাখা) উনার সুযোগ্য ছাত্র হাফিজ মুহম্মদ আব্দুল ক্বাদির উনার মিলাদ-ক্বিয়াম শরীফ পাঠ এবং আনজুমানে আল বাইয়্যিনাত,ভোলাহাট শাখার সম্মানিত সাধারণ সম্মাদক ছূফী মুহম্মদ মোবারক আলী মাস্টার ছাহেব উনার মুনাজাত পরিচালনার মধ্যদিয়ে মাহফিলের কায়ক্রম শেষ হয়।
শীতকে উপেক্ষা করে এতে ব্যপক লোকজনের সমাগম ঘটে। সবাই মুগ্ধ হয়ে শ্রবন করেন ওয়াজ শরীফ।