আজ ঐতিহাসিক ও বরকতপূর্ণ ১১ ই রবিউছ ছানী শরীফ তথা পবিত্র ফাতিহায়ে
ইয়াযদাহম শরীফ; সাইয়্যিদুল আউলিয়া হযরত বড়পীর ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি
উনার পবিত্র বিছাল শরীফ দিবস.।
হযরত বড়পীর ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সম্মানিত পিতা
-মাতা উনারা বেমেছাল হালাল খাদ্য গ্রহন এবং পর্দা পালন করেছিলেন, বলেই কুল-কায়িনাত উনাদের মাধ্যমে এতো বড় সুমহান অলী আল্লাহ উপহার পেয়েছেন। ঠিক আমাদরেকও পর্দা পালন এবং হালাল খাদ্য প্রস্তুত করতে অন্যতম ভূমিকা রাখতে হবে। তাহলে আমাদেরও পরবর্তী প্রজন্ম নেক সন্তান হবে। অলী-আল্লাহ না হলেও গোমরাহ হবেনা ইনশাআল্লাহ।
আজ ইয়াওমুল জুমুয়াতি বা শুক্রবার মুহম্মদ ফিরোজ আলী(মিস্ত্রি)ছাহেবের বাসাতে অনুষ্ঠিত ঝাউবোনা মহিলা আনজুমানে আল বাইয়্যিনাত এর সম্মানিতা মজলিস পরিচালনাকারিনী মুসাম্মদ রোকসানা আহমদ এবং মুসাম্মদ ফাতেমা আক্তার ফাতিহায়ে ইয়াযদাহম শরীফ মাহফিলে একথা গুলো বলেন।
বাদ জুময়া মুসাম্মদ সিমা খাতুন এর পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে উক্ত আজিমুশ শান মাহফিল শুরু হয়। মাহফিলে যিকির পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেন মুসাম্মদ রোকসানা আহমদ
মাহফিলে তালিমদানকারী হিসেবে আরো তালীম দেন মুসাম্মদ ফাতেমা আক্তার, মুসাম্মদ ময়না বেগম ও মুসাম্মদ শিরিন আক্তার ।
মাহফিল শেষে হৃদয়গ্রাহী মিলাদ শরীফ ও ক্বিয়াম শরীফ পাঠ করেন মুসাম্মদ শিরিন আক্তার এবং সম্মানিতা আমীল মুসাম্মদ ময়না বেগম উনার মুনাজাতে ভোলাহাটের সমস্ত মহিলাদের হিদায়েতের জন্য দোয়া করা হয়। মাহফিলে অসংখ্য ধর্মপ্রাণ মহিলাদের উপস্থিতে তবারক বিতরনের মধ্যদিয়ে মাহফিলের কার্যক্রম শেষ হয়।
এদিক গত লাইলাতুল জুমুয়াতি বা শুক্রবার রাত অর্থাৎ বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ মাদরাসা ও ইয়াতিমখানা’র উদ্যোগে পবিত্র ফাতিহায়ে ইয়াযদাহম শরীফ উপলক্ষে আয়োজিত মাহফিলে প্রধান অথিতির বয়ানে মাওলানা মুহম্মদ আবুল হায়াত ছাহেব বলেন, “আজ ঐতিহাসিক ও বরকতপূর্ণ পবিত্র ফাতিহায়ে ইয়াযদাহম শরীফ উনার রাত্রি। যা কুল-কায়িনাতের কাছে বেমেছাল সম্মানিত ও বরকতপূর্ণ । তাই এদিন উপলক্ষে তিনি সরকারী ছুটি এবং দেশীয় ভাবে উদযাপনের জন্য সরকারের প্রতি আহবান জানান।
অতপর শতাধিক শ্রোতার উপস্থিতিতে মিলাদ-ক্বিয়াম শরীফ ও দুয়া-মুনাজাত এবং তবারক বিতরণের মাধ্যমে মাহফিল শেষ হয়। মাহফিলে বিশেষ মেহমান হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ঢাকার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক মুহম্মদ আজাদ আলী ছাহেব।
হযরত বড়পীর ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সম্মানিত পিতা
-মাতা উনারা বেমেছাল হালাল খাদ্য গ্রহন এবং পর্দা পালন করেছিলেন, বলেই কুল-কায়িনাত উনাদের মাধ্যমে এতো বড় সুমহান অলী আল্লাহ উপহার পেয়েছেন। ঠিক আমাদরেকও পর্দা পালন এবং হালাল খাদ্য প্রস্তুত করতে অন্যতম ভূমিকা রাখতে হবে। তাহলে আমাদেরও পরবর্তী প্রজন্ম নেক সন্তান হবে। অলী-আল্লাহ না হলেও গোমরাহ হবেনা ইনশাআল্লাহ।
আজ ইয়াওমুল জুমুয়াতি বা শুক্রবার মুহম্মদ ফিরোজ আলী(মিস্ত্রি)ছাহেবের বাসাতে অনুষ্ঠিত ঝাউবোনা মহিলা আনজুমানে আল বাইয়্যিনাত এর সম্মানিতা মজলিস পরিচালনাকারিনী মুসাম্মদ রোকসানা আহমদ এবং মুসাম্মদ ফাতেমা আক্তার ফাতিহায়ে ইয়াযদাহম শরীফ মাহফিলে একথা গুলো বলেন।
বাদ জুময়া মুসাম্মদ সিমা খাতুন এর পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে উক্ত আজিমুশ শান মাহফিল শুরু হয়। মাহফিলে যিকির পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেন মুসাম্মদ রোকসানা আহমদ
মাহফিলে তালিমদানকারী হিসেবে আরো তালীম দেন মুসাম্মদ ফাতেমা আক্তার, মুসাম্মদ ময়না বেগম ও মুসাম্মদ শিরিন আক্তার ।
মাহফিল শেষে হৃদয়গ্রাহী মিলাদ শরীফ ও ক্বিয়াম শরীফ পাঠ করেন মুসাম্মদ শিরিন আক্তার এবং সম্মানিতা আমীল মুসাম্মদ ময়না বেগম উনার মুনাজাতে ভোলাহাটের সমস্ত মহিলাদের হিদায়েতের জন্য দোয়া করা হয়। মাহফিলে অসংখ্য ধর্মপ্রাণ মহিলাদের উপস্থিতে তবারক বিতরনের মধ্যদিয়ে মাহফিলের কার্যক্রম শেষ হয়।
এদিক গত লাইলাতুল জুমুয়াতি বা শুক্রবার রাত অর্থাৎ বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ মাদরাসা ও ইয়াতিমখানা’র উদ্যোগে পবিত্র ফাতিহায়ে ইয়াযদাহম শরীফ উপলক্ষে আয়োজিত মাহফিলে প্রধান অথিতির বয়ানে মাওলানা মুহম্মদ আবুল হায়াত ছাহেব বলেন, “আজ ঐতিহাসিক ও বরকতপূর্ণ পবিত্র ফাতিহায়ে ইয়াযদাহম শরীফ উনার রাত্রি। যা কুল-কায়িনাতের কাছে বেমেছাল সম্মানিত ও বরকতপূর্ণ । তাই এদিন উপলক্ষে তিনি সরকারী ছুটি এবং দেশীয় ভাবে উদযাপনের জন্য সরকারের প্রতি আহবান জানান।
অতপর শতাধিক শ্রোতার উপস্থিতিতে মিলাদ-ক্বিয়াম শরীফ ও দুয়া-মুনাজাত এবং তবারক বিতরণের মাধ্যমে মাহফিল শেষ হয়। মাহফিলে বিশেষ মেহমান হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ঢাকার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক মুহম্মদ আজাদ আলী ছাহেব।
No comments:
Post a Comment