বিএনপি-জামায়াত-আওয়ামীলীগ এ তিনটি দলের সমন্বয়ে ভোলাহাট উপজেলায় ত্রিমুখী সংঘর্ষ আর হরতালের কারণে অকারণে তাদের মধ্যে খুন-হত্যা ঝগড়া-ফাসাদের মতো ঘটনা গত কয়েক মাস ধরে ধীরগতিতে ঘটতে থাকলেও অদ্যাবধি সরকারিভাবে কোনো প্রকার উদ্যোগ না নেয়ার দরুণ দফায় দফায় রাজনৈতিক প্রতিহিংসার মতো ঘটনা অব্যাহত রয়েছে বলে সূত্রে জানা গেছে।
যেমনটি ঘটেছে সম্প্রতি চামা মুশরীভূজা গ্রামের উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা মহিবুল হক মাস্টারের বাড়িঘরের যাবতীয় মালামাল ভাংচুর-লুটপাট ও একটি হোন্ডা ইউনিকন ১৫০ সিসি মটর সাইকেল সম্পূর্ণ আগুনে পুড়িয়ে ভস্মিভূত করেছে গত ২৮ জুন ২০১৩ ঈ. রাতের আঁধারে। এ ঘটনায় বর্তমান পরিস্থিতি হিসেবে অনেকে বলাবলি করছে, “পাঠার বলি”, কেউ কেউ ঘটনাকে “উদর পিন্ডি বুদোর ঘাড়ে” বলে আখ্যায়িত করেছে।
ভোলাহাট উপজেলায় দফায় দফায় এ ধরনের হিংসাত্মক ঘটনা গত ৭ মার্চ ২০১৩ হতে শুরু করে গত ২৮ জুন ২০১৩ পর্যন্ত চলতে থাকলে বর্তমানে এলাকা নিঝুম আর থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। আর মামলায় আসামী হয়ে বিভিন্ন জন দিক-বেদিক ছুটে বেড়াচ্ছে। এ ধরণের হিংসাত্মক মনোভাব নিয়ে হামলার শিকার আ’লীগ নেতা মহিবুল হক মাষ্টার। ঘটনার সময়ে মহিবুল হক বাড়ীতেই ছিলেন বলে তিনি জানান। তিনি আরো জানান, সংখ্যাগরিষ্ট জামাত-বিএনপি সমর্থক নেতাকর্মীরা তার বাড়ীর পিছনের জানালা ভেঙ্গে বাড়ীর ভিতরে ঢুকে তার স্ত্রী বিউটি ও ৯ বছরের শিশু তুষ্টর গলায় ধারালো চাকু লাগিয়ে ঘরের ভিতরে থাকা মালামালে আগুন লাগিয়ে দেয়। সন্ত্রাসীরা এতেও ক্ষান্ত না হলে তারা ঘরের ভিতরে থাকা বিভিন্ন যন্ত্রপাতি ১০ ভরি সোনা, নগদ ২ লাখ ৬০ হাজার টাকা লুটপাটসহ ১টি মটর সাইকেল যার মূল্য ১ লাখ ৭৮ হাজার টাকা, বৈদ্যুতিক মিটার, আসবাবপত্র, কাপড়-চোপড়, ড্রেসিং টেবিল. শোকেস-আলমারী, ছাপ্পরখাট সকল কিছুতেই আগুন লাগিয়ে ভস্মিভূত করে। মহিবুল মাষ্টার জানান, জামাত-বিএনপির সশস্ত্র বাহিনী হাসুয়া, লাঠিসোটা, লাদনা নিয়ে তার বাড়ীতে হামলা চালিয়ে আমাকে হত্যা করতে এসেছিল এবং আমি ভয়ে বাড়ীর তৃতীয় তলায় গিয়ে চিৎকার দিলে আর পার্শ্ববর্তী লোকজন ঘটনাস্থলে আসলে ও বাড়ীর দ্বিতীয় তলায় আগুনের শিখা অতিরিক্ত হওয়াতে সন্ত্রাসীরা এদিক সেদিক পালিয়ে যায় বলে তিনি জানান। এ ব্যাপারে বিভিন্ন সময়ে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা তার বাড়ীতে এসেছে তার বাড়ীর সকল বিষয়ে অবিহিত হলেও অদ্যাবধি কোনো প্রকার সুব্যবস্থা হয়নি বলে মহিবুল হক মাষ্টার জানান।
উল্লেখ্য, বর্তমানে আ’লীগ নেতা মহিবুল হক মাষ্টার ও তার পরিবার ভয়ে ভীত অসহায়ের মতো দিনযাপন করছে। দেখার কেউ নেই। ভোলাহাট উপজেলায় এ ধরনের প্রতিহিংসার শিকার হয়ে গত কয়েক মাসে এ পর্যন্ত ৩জন আওয়ামী লীগেরই নেতাকর্মী বিভিন্ন সময়ে নৃশংসভাবে ২ জন খুন আর ১ জন গুরুতর আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
এ ব্যাপারে ভোলাহাট থানার অফিসার্স ইনচার্জ এস.এম আবু ফরহাদ জানান, এ ঘটনায় আ’লীগ নেতা মহিবুল হক মাষ্টার আমাকে অবিহিত করেছেন। এ ব্যাপারে মামলা করবেন বলে তিনি জানান।
যেমনটি ঘটেছে সম্প্রতি চামা মুশরীভূজা গ্রামের উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা মহিবুল হক মাস্টারের বাড়িঘরের যাবতীয় মালামাল ভাংচুর-লুটপাট ও একটি হোন্ডা ইউনিকন ১৫০ সিসি মটর সাইকেল সম্পূর্ণ আগুনে পুড়িয়ে ভস্মিভূত করেছে গত ২৮ জুন ২০১৩ ঈ. রাতের আঁধারে। এ ঘটনায় বর্তমান পরিস্থিতি হিসেবে অনেকে বলাবলি করছে, “পাঠার বলি”, কেউ কেউ ঘটনাকে “উদর পিন্ডি বুদোর ঘাড়ে” বলে আখ্যায়িত করেছে।
ভোলাহাট উপজেলায় দফায় দফায় এ ধরনের হিংসাত্মক ঘটনা গত ৭ মার্চ ২০১৩ হতে শুরু করে গত ২৮ জুন ২০১৩ পর্যন্ত চলতে থাকলে বর্তমানে এলাকা নিঝুম আর থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। আর মামলায় আসামী হয়ে বিভিন্ন জন দিক-বেদিক ছুটে বেড়াচ্ছে। এ ধরণের হিংসাত্মক মনোভাব নিয়ে হামলার শিকার আ’লীগ নেতা মহিবুল হক মাষ্টার। ঘটনার সময়ে মহিবুল হক বাড়ীতেই ছিলেন বলে তিনি জানান। তিনি আরো জানান, সংখ্যাগরিষ্ট জামাত-বিএনপি সমর্থক নেতাকর্মীরা তার বাড়ীর পিছনের জানালা ভেঙ্গে বাড়ীর ভিতরে ঢুকে তার স্ত্রী বিউটি ও ৯ বছরের শিশু তুষ্টর গলায় ধারালো চাকু লাগিয়ে ঘরের ভিতরে থাকা মালামালে আগুন লাগিয়ে দেয়। সন্ত্রাসীরা এতেও ক্ষান্ত না হলে তারা ঘরের ভিতরে থাকা বিভিন্ন যন্ত্রপাতি ১০ ভরি সোনা, নগদ ২ লাখ ৬০ হাজার টাকা লুটপাটসহ ১টি মটর সাইকেল যার মূল্য ১ লাখ ৭৮ হাজার টাকা, বৈদ্যুতিক মিটার, আসবাবপত্র, কাপড়-চোপড়, ড্রেসিং টেবিল. শোকেস-আলমারী, ছাপ্পরখাট সকল কিছুতেই আগুন লাগিয়ে ভস্মিভূত করে। মহিবুল মাষ্টার জানান, জামাত-বিএনপির সশস্ত্র বাহিনী হাসুয়া, লাঠিসোটা, লাদনা নিয়ে তার বাড়ীতে হামলা চালিয়ে আমাকে হত্যা করতে এসেছিল এবং আমি ভয়ে বাড়ীর তৃতীয় তলায় গিয়ে চিৎকার দিলে আর পার্শ্ববর্তী লোকজন ঘটনাস্থলে আসলে ও বাড়ীর দ্বিতীয় তলায় আগুনের শিখা অতিরিক্ত হওয়াতে সন্ত্রাসীরা এদিক সেদিক পালিয়ে যায় বলে তিনি জানান। এ ব্যাপারে বিভিন্ন সময়ে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা তার বাড়ীতে এসেছে তার বাড়ীর সকল বিষয়ে অবিহিত হলেও অদ্যাবধি কোনো প্রকার সুব্যবস্থা হয়নি বলে মহিবুল হক মাষ্টার জানান।
উল্লেখ্য, বর্তমানে আ’লীগ নেতা মহিবুল হক মাষ্টার ও তার পরিবার ভয়ে ভীত অসহায়ের মতো দিনযাপন করছে। দেখার কেউ নেই। ভোলাহাট উপজেলায় এ ধরনের প্রতিহিংসার শিকার হয়ে গত কয়েক মাসে এ পর্যন্ত ৩জন আওয়ামী লীগেরই নেতাকর্মী বিভিন্ন সময়ে নৃশংসভাবে ২ জন খুন আর ১ জন গুরুতর আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
এ ব্যাপারে ভোলাহাট থানার অফিসার্স ইনচার্জ এস.এম আবু ফরহাদ জানান, এ ঘটনায় আ’লীগ নেতা মহিবুল হক মাষ্টার আমাকে অবিহিত করেছেন। এ ব্যাপারে মামলা করবেন বলে তিনি জানান।
No comments:
Post a Comment