মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “(হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি জানিয়ে দিন, আমি তোমাদের নিকট কোনো বিনিময় চাচ্ছি না। আর চাওয়াটাও স্বাভাবিক নয়; তোমাদের পক্ষে দেয়াও কস্মিনকালে সম্ভব নয়। তবে তোমরা যদি ইহকাল ও পরকালে হাক্বীক্বী কামিয়াবী হাছিল করতে চাও; তাহলে তোমাদের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে- আমার হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করা, তা’যীম-তাকরীম মুবারক করা, উনাদের খিদমত মুবারক উনার আনজাম দেয়া।” (পবিত্র সূরা শুরা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ২৩)
আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুহব্বত মুবারক করা সম্পর্কে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “সম্মানিত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করা হচ্ছে ঈমান আর উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করা কুফরী।
উল্লেখ্য যে, মুহসীনুল উমাম, হাদীউল উমাম, বাবুল ইলম ওয়াল হিকাম, কায়িম-মাক্বামে শেরে হায়দার হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম, সাইয়্যিদুনা হযরত শাহদামাদ ছানী ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি হলেন সম্মানিত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম এবং আওলাদে রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্যতম সদস্য মক্ববুল ওলীআল্লাহ।
আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ওলীআল্লাহগণ উনাদের সম্পর্কে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, “যাঁরা ওলীআল্লাহ হন উনাদের তোমরা মুহব্বত করো, কেননা উনারা মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট মক্ববুল।”
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার রহমত তথা নিয়ামত মুবারক মুহসিনীন বা ওলীআল্লাহগণ উনাদের নিকট রয়েছে।”
আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “নিশ্চয়ই নেককার বান্দা-বান্দিগণ উনাদের আলোচনায় রহমত বর্ষণের কারণ।”
উপরোক্ত পবিত্র আয়াত শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের পরিপূর্ণ মিছদাক হচ্ছেন যিনি মুহসীনুল উমাম, হাদীউল উমাম, হযরত শাহ দামাদ ছানী ক্বিবলা আলাইহিস সালাম। যিনি সম্মানিত আহলে মুজাদ্দিদ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্যমণি। যিনি পবিত্র ৯ই জুমাদাল ঊলা শরীফ উনার দিনে তাশরীফ এনে কুল-কায়িনাতবাসীকে অসংখ্য নিয়ামত মুবারক বণ্টন করে দেয়ার মাধ্যমে ধন্য করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
বর্তমান যামানায় যদি কেউ সেই নিয়ামত মুবারক পেতে চায় তাহলে অবশ্যই উনাকে উনার বিলাদত শরীফ উনার দিন অর্থাৎ ৯ই জুমাদাল ঊলা শরীফ দিনটিতে খুশী প্রকাশ করতে হবে। এবং রহমত, রবকত, সাকীনা, মাগফিরাত, লাভের ও নাজাত লাভের জন্য উনাকে হাক্বীক্বীভাবে মুহব্বত করতে হবে। উনার ছানা-ছিফত মুবারক, তাযীম-তাকরীম মুবারক করতে হবে। উনাকে পেয়ে খুশী প্রকাশ করার মাধ্যমে, তাহলেই আমরা হাক্বীক্বীভাবে কামিয়াব লাভ করতে পারবো। মহান আল্লাহ পাক তিনি ও উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এবং সম্মানিত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা যেন আমাদের সেই তাওফিক দান করেন। (আমীন)
আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুহব্বত মুবারক করা সম্পর্কে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “সম্মানিত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করা হচ্ছে ঈমান আর উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করা কুফরী।
উল্লেখ্য যে, মুহসীনুল উমাম, হাদীউল উমাম, বাবুল ইলম ওয়াল হিকাম, কায়িম-মাক্বামে শেরে হায়দার হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম, সাইয়্যিদুনা হযরত শাহদামাদ ছানী ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি হলেন সম্মানিত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম এবং আওলাদে রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্যতম সদস্য মক্ববুল ওলীআল্লাহ।
আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ওলীআল্লাহগণ উনাদের সম্পর্কে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, “যাঁরা ওলীআল্লাহ হন উনাদের তোমরা মুহব্বত করো, কেননা উনারা মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট মক্ববুল।”
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার রহমত তথা নিয়ামত মুবারক মুহসিনীন বা ওলীআল্লাহগণ উনাদের নিকট রয়েছে।”
আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “নিশ্চয়ই নেককার বান্দা-বান্দিগণ উনাদের আলোচনায় রহমত বর্ষণের কারণ।”
উপরোক্ত পবিত্র আয়াত শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের পরিপূর্ণ মিছদাক হচ্ছেন যিনি মুহসীনুল উমাম, হাদীউল উমাম, হযরত শাহ দামাদ ছানী ক্বিবলা আলাইহিস সালাম। যিনি সম্মানিত আহলে মুজাদ্দিদ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্যমণি। যিনি পবিত্র ৯ই জুমাদাল ঊলা শরীফ উনার দিনে তাশরীফ এনে কুল-কায়িনাতবাসীকে অসংখ্য নিয়ামত মুবারক বণ্টন করে দেয়ার মাধ্যমে ধন্য করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
বর্তমান যামানায় যদি কেউ সেই নিয়ামত মুবারক পেতে চায় তাহলে অবশ্যই উনাকে উনার বিলাদত শরীফ উনার দিন অর্থাৎ ৯ই জুমাদাল ঊলা শরীফ দিনটিতে খুশী প্রকাশ করতে হবে। এবং রহমত, রবকত, সাকীনা, মাগফিরাত, লাভের ও নাজাত লাভের জন্য উনাকে হাক্বীক্বীভাবে মুহব্বত করতে হবে। উনার ছানা-ছিফত মুবারক, তাযীম-তাকরীম মুবারক করতে হবে। উনাকে পেয়ে খুশী প্রকাশ করার মাধ্যমে, তাহলেই আমরা হাক্বীক্বীভাবে কামিয়াব লাভ করতে পারবো। মহান আল্লাহ পাক তিনি ও উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এবং সম্মানিত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা যেন আমাদের সেই তাওফিক দান করেন। (আমীন)
No comments:
Post a Comment