খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন: “হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! অতিসত্বর আপনার রব তায়ালা তিনি আপনাকে সন্তুষ্ট করার মতো করে সন্তুষ্ট করবেন।” (পবিত্র সুরা দুহা শরীফ)
মহান আল্লাহ পাক তিনি এখানে ‘অতিসত্বর’ বলতে ক্বিয়ামতের ময়দানের শেষ বিচারের দিনকে বুঝিয়েছেন। ক্বিয়ামতের ময়দানে শেষ বিচারের দিনে কে জান্নাতী হবে আর কে জাহান্নামে যাবে- এই বিষয়টি ফায়ছালা হবে। তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুমহান শাফায়াত মুবারক উনার মাধ্যমে মানুষরা নাজাত লাভ করবে।
এখন মুসলমানরা যারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উম্মত হিসেবে নিজেদেরকে মহা সৌভাগ্যবান মনে করে, তাদেরকে এই বিষয়টি গভীরভাবে চিন্তা-ফিকির করতে হবে যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কোন্ ব্যক্তির উপর সন্তুষ্ট হয়ে সেই ব্যক্তির জন্য শাফায়াত মুবারক করে সেই ব্যক্তিকে জান্নাতী করবেন আর কোন্ বদনছীব ব্যক্তির উপর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অসন্তুষ্ট হওয়ার কারণে উনার শাফায়াত মুবারক থেকে মাহরূম হয়ে সেই বদনছীব ব্যক্তি চিরজাহান্নামী হয়ে যাবে। এই বিষয়টি বুঝার জন্য পবিত্র কুরআন শরীফ এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ থেকে আলোচনা করতে হবে। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন: “আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলিইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যা নিয়ে এসেছেন (অর্থাৎ উনার হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুহব্বত, উনার প্রতি ছলাত-সালাম মুবারক এবং উনার সম্মানিত সুন্নতসমূহ) সেই বিষয়গুলি আঁকড়িয়ে ধরো। আর তিনি যেই বিষয়গুলি থেকে বিরত থাকতে বলেন (অর্থাৎ যেই বিষয়গুলি উনার সুন্নত মুবারক উনার খিলাফ এবং কাফির-মুশরিকদের সর্বপ্রকার অনুসরণ এবং অনুকরণ), সেই বিষয়গুলি থেকে তোমরা বিরত থাকো। আর এই বিষযে মহান আল্লাহ পাক উনাকে তোমরা ভয় করো। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি কঠিন শাস্তিদাতা।”
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন: “তোমরা আমার হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করো আমার মুহব্বত মুবারক পাওয়ার জন্য।” সুবহানাল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন: “নিশ্চয়ই ক্বিয়ামতের দিন আমার সবচেয়ে বেশি নিকটবর্তী থাকবে ওই ব্যক্তি; যে ব্যক্তি দুনিয়ায় থাকতে আমার প্রতি বেশি বেশি ছলাত-সালাম মুবারক পাঠ করবে।” সুবহানাল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন: “যে ব্যক্তি আমার সুন্নত মুবারক উনাকে মুহব্বত করলো, সে-ই ব্যক্তি মূলত আমাকেই মুহব্বত করলো। আর যে ব্যক্তি আমাকে মুহব্বত করলো সে আমার সাথে জান্নাতে থাকবে।” সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার বহু পবিত্র আয়াত শরীফ এবং অসংখ্য, অগণিত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের অকাট্য দলীলের মাধ্যমে প্রমাণিত যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সন্তুষ্টি মুবারক পাওয়ার জন্য এবং উনার শাফায়াত মুবারক পাওয়ার জন্য উনার হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করতে হবে। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি বেশি বেশি ছলাত-সালাম মুবারক পাঠ করতে হবে।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত সুন্নত মুবারক উনাকে মুহব্বত করতে হবে; সুন্নত মুবারক অনুসরণ-অনুকরণ করতে হবে। কাফির-মুশরিকদের সর্বপ্রকার অনুসরণ এবং অনুকরণ ত্যাগ করতে হবে।
আর বর্তমান যামানায় মুজাদ্দিদে আ’যম মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার ছোহবত মুবারক ব্যতীত নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করা, উনার প্রতি বেশি বেশি ছলাত-সালাম পাঠ করা, উনার সম্মানিত সুন্নত মুবারক উনাকে মুহব্বত করা, সম্মানিত সুন্নত মুবারক উনাকে অনুসরণ-অনুকরণ করা এবং কাফির-মুশরিকদের সর্বপ্রকার অনুসরণ-অনুকরণ পরিত্যাগ করা সম্ভব নয়। তাই বর্তমান যামানায় মুজাদ্দিদে আ’যম মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করার কোনো বিকল্প নেই।
মহান আল্লাহ পাক তিনি এখানে ‘অতিসত্বর’ বলতে ক্বিয়ামতের ময়দানের শেষ বিচারের দিনকে বুঝিয়েছেন। ক্বিয়ামতের ময়দানে শেষ বিচারের দিনে কে জান্নাতী হবে আর কে জাহান্নামে যাবে- এই বিষয়টি ফায়ছালা হবে। তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুমহান শাফায়াত মুবারক উনার মাধ্যমে মানুষরা নাজাত লাভ করবে।
এখন মুসলমানরা যারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উম্মত হিসেবে নিজেদেরকে মহা সৌভাগ্যবান মনে করে, তাদেরকে এই বিষয়টি গভীরভাবে চিন্তা-ফিকির করতে হবে যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কোন্ ব্যক্তির উপর সন্তুষ্ট হয়ে সেই ব্যক্তির জন্য শাফায়াত মুবারক করে সেই ব্যক্তিকে জান্নাতী করবেন আর কোন্ বদনছীব ব্যক্তির উপর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অসন্তুষ্ট হওয়ার কারণে উনার শাফায়াত মুবারক থেকে মাহরূম হয়ে সেই বদনছীব ব্যক্তি চিরজাহান্নামী হয়ে যাবে। এই বিষয়টি বুঝার জন্য পবিত্র কুরআন শরীফ এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ থেকে আলোচনা করতে হবে। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন: “আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলিইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যা নিয়ে এসেছেন (অর্থাৎ উনার হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুহব্বত, উনার প্রতি ছলাত-সালাম মুবারক এবং উনার সম্মানিত সুন্নতসমূহ) সেই বিষয়গুলি আঁকড়িয়ে ধরো। আর তিনি যেই বিষয়গুলি থেকে বিরত থাকতে বলেন (অর্থাৎ যেই বিষয়গুলি উনার সুন্নত মুবারক উনার খিলাফ এবং কাফির-মুশরিকদের সর্বপ্রকার অনুসরণ এবং অনুকরণ), সেই বিষয়গুলি থেকে তোমরা বিরত থাকো। আর এই বিষযে মহান আল্লাহ পাক উনাকে তোমরা ভয় করো। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি কঠিন শাস্তিদাতা।”
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন: “তোমরা আমার হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করো আমার মুহব্বত মুবারক পাওয়ার জন্য।” সুবহানাল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন: “নিশ্চয়ই ক্বিয়ামতের দিন আমার সবচেয়ে বেশি নিকটবর্তী থাকবে ওই ব্যক্তি; যে ব্যক্তি দুনিয়ায় থাকতে আমার প্রতি বেশি বেশি ছলাত-সালাম মুবারক পাঠ করবে।” সুবহানাল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন: “যে ব্যক্তি আমার সুন্নত মুবারক উনাকে মুহব্বত করলো, সে-ই ব্যক্তি মূলত আমাকেই মুহব্বত করলো। আর যে ব্যক্তি আমাকে মুহব্বত করলো সে আমার সাথে জান্নাতে থাকবে।” সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার বহু পবিত্র আয়াত শরীফ এবং অসংখ্য, অগণিত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের অকাট্য দলীলের মাধ্যমে প্রমাণিত যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সন্তুষ্টি মুবারক পাওয়ার জন্য এবং উনার শাফায়াত মুবারক পাওয়ার জন্য উনার হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করতে হবে। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি বেশি বেশি ছলাত-সালাম মুবারক পাঠ করতে হবে।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত সুন্নত মুবারক উনাকে মুহব্বত করতে হবে; সুন্নত মুবারক অনুসরণ-অনুকরণ করতে হবে। কাফির-মুশরিকদের সর্বপ্রকার অনুসরণ এবং অনুকরণ ত্যাগ করতে হবে।
আর বর্তমান যামানায় মুজাদ্দিদে আ’যম মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার ছোহবত মুবারক ব্যতীত নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করা, উনার প্রতি বেশি বেশি ছলাত-সালাম পাঠ করা, উনার সম্মানিত সুন্নত মুবারক উনাকে মুহব্বত করা, সম্মানিত সুন্নত মুবারক উনাকে অনুসরণ-অনুকরণ করা এবং কাফির-মুশরিকদের সর্বপ্রকার অনুসরণ-অনুকরণ পরিত্যাগ করা সম্ভব নয়। তাই বর্তমান যামানায় মুজাদ্দিদে আ’যম মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করার কোনো বিকল্প নেই।
No comments:
Post a Comment