এদেশের স্বাধীনতা মহান আল্লাহ পাক উনার মহান দান।
৭০-এর নির্বাচনের বিজয়ী ফলাফল মেনে না নেয়াই ছিলো স্বাধীনতার কারণ।
‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ নয়; পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের বিরোধী কোনো আইন পাস হবে না- এই প্রতিশ্রুতিই ছিলো ৭০-এর নির্বাচনে বিজয়ের কারণ।
স্বাধীনতার সুফল দিতে হলে সরকারকে দেশে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
একটি কথা প্রায়ই উচ্চারণ করা হচ্ছে যে- মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিলো ধর্মনিরপেক্ষতার চেতনার ভিত্তিতে। কিন্তু একথা সবৈব মিথ্যা। কারণ ৭০-এর নির্বাচনের বিজয়ী ফলাফল অস্বীকার করাই ছিলো মুক্তিযুদ্ধের কারণ। আর ’৭০-এর বিজয়ের মূলে মূল নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিই ছিলো ‘পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের বিরোধী কোনো আইন পাস হবে না।’ এছাড়া ৫৪-এর প্রাদেশিক নির্বাচনে ঘোষিত ২১ দফায়, ১৯৬৬-এর ৬ দফায়, ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের ১১ দফায়, ১৯৭১-এর ২৩ জানুয়ারি সাবেক রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধুর শপথবাক্য থেকে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র কোথাও ধর্মনিরপেক্ষতার কথা ছিলো না। কাজেই মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিলো ধর্মনিরপেক্ষতার ভিত্তিতে একথা প্রত্যাহার করতে হবে এবং সংবিধান থেকে তা প্রত্যাখ্যাত করতে হবে।
৭০-এর নির্বাচনের বিজয়ী ফলাফল মেনে না নেয়াই ছিলো স্বাধীনতার কারণ।
‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ নয়; পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের বিরোধী কোনো আইন পাস হবে না- এই প্রতিশ্রুতিই ছিলো ৭০-এর নির্বাচনে বিজয়ের কারণ।
স্বাধীনতার সুফল দিতে হলে সরকারকে দেশে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
একটি কথা প্রায়ই উচ্চারণ করা হচ্ছে যে- মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিলো ধর্মনিরপেক্ষতার চেতনার ভিত্তিতে। কিন্তু একথা সবৈব মিথ্যা। কারণ ৭০-এর নির্বাচনের বিজয়ী ফলাফল অস্বীকার করাই ছিলো মুক্তিযুদ্ধের কারণ। আর ’৭০-এর বিজয়ের মূলে মূল নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিই ছিলো ‘পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের বিরোধী কোনো আইন পাস হবে না।’ এছাড়া ৫৪-এর প্রাদেশিক নির্বাচনে ঘোষিত ২১ দফায়, ১৯৬৬-এর ৬ দফায়, ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের ১১ দফায়, ১৯৭১-এর ২৩ জানুয়ারি সাবেক রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধুর শপথবাক্য থেকে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র কোথাও ধর্মনিরপেক্ষতার কথা ছিলো না। কাজেই মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিলো ধর্মনিরপেক্ষতার ভিত্তিতে একথা প্রত্যাহার করতে হবে এবং সংবিধান থেকে তা প্রত্যাখ্যাত করতে হবে।
No comments:
Post a Comment