কালের গুল-বাগিচায় বহু বসন্তের আগমন ঘটেছে। মাওলায়ে কারীম কখনো কখনো ধরণীকে এমন অপরূপ সাজে সজ্জিত করেছেন; যা দর্শন করে চোখের দৃষ্টি বারবার আনত না হয়ে পারেনি। কিন্তু পবিত্র ৯ই রমাদ্বান শরীফ ইতিহাসের পাতায় এক স্মরণীয়-বরণীয় মুবারক দিন। দিনটি এমন একটি দিন; যার এন্তেজারে এ বিশ্ব প্রকৃতি যুগ যুগ ধরে অতিবাহিত করেছে।
সুপ্রশস্ত নভোমন্ডল এই দিনটির জন্য চাতকীর মতো তাকিয়ে ছিল। মহান আল্লাহ পাক উনার এই সুসজ্জিত প্রকৃতির উপকরণগুলোর দ্রুতগতিময়তা, চাঁদের সুবিমল হাসি, বাগিচার নব ফুটন্ত গোলাপের সুঘ্রাণ-সমীরণ, তাওহীদে হযরত ইব্রাহীম আলাইহিস্ সালাম, জামালে হযরত ইউসুফ আলাইহিস সালাম, মু’জিযায়ে হযরত মুসা আলাইহিস সালাম, নকশায়ে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম; সর্বোপরি মসনদে মুজাদ্দিদে আ’যম মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনিসহ সব কিছুই শাহানশাহে কাওনাইন শাহযাদা উনার মুবারক প্রতীক্ষায় প্রহর গুণে মুখরিত করছিল ত্বলায়া’ল বাদরু আলাইনা আওয়াজে। আর প্রতীক্ষার প্রহর যেন অফুরন্ত। এমনই সময় হঠাৎ করে দিনমণি নিস্তেজ হয়ে অস্তাচলে যায়। আর আহলান-সাহলান ধ্বনির মাল্য পরিধান করে তাকবির-তাসলিমের মাঝে শুভাগমন ঘটে এক মহান নূরের। ৯ই রমাদ্বান শরীফ নূরে নূরান্বিত, প্রাণোজ্জ্বল, সৌভাগ্যের বার্তা বাহক। হৃদয়ের কন্দর আনন্দের জোয়ারে আপ্লুত। তৃষ্ণার্ত হক্ব সন্ধানীর সিক্তপ্রাণে বন্যায় বসন্তের আগমন ঘটল। পথহারা দিক-দিশাহীন ক্লান্ত-শ্রান্ত পথিকের আঁখি যুগলে উদয় হলো হিদায়েতের নূর।
এ পর্যন্ত দুনিয়াতে যে সকল মুজাদ্দিদগণ উনারা আগমন করেছেন; উনাদের মাঝে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন গুণের আবির্ভাব ঘটেছিল। বর্তমান যামানায় সৃষ্টি জগতের বুকে এই ফিতনা-ফাসাদের যুগ-সন্ধিক্ষণে জীবন পরিপূর্ণ গুণের অধিকারী সত্ত্বার; যিনি হবেন- সেনাপতি, যোদ্ধা, নিঝুম পরিবেশে অবস্থানকারী, বাদশাহ ও প্রভাব-প্রতিপত্তির অধিকারী, সর্বগুণে গুণান্বিত জগতের বুকে শ্রেষ্ঠতম পরিপূর্ণতার প্রতীক। যাঁর প্রতিভার কথা সুস্পষ্টভাবে মহান আল্লাহ পাক পবিত্র কালামে পাক-এ বিধৃত করেছেন-
“যার মুবারক আগমনের রো’বে ধুলায় ধুসরিত হলো তাগুতী শক্তি, চূর্ণ-বিচূর্ণ হলো বহুকাল ধরে গড়ে উঠা বাতিলী প্রাসাদ, ভেঙে খান খান হলো হক্ব প্রচারে সকল বাধার প্রাচীর, নিস্তব্ধ-নির্বাক হলো ধর্মব্যবসায়ীদের ঐকতান, নিশ্চিহ্ন হলো নাহক্বের ষড়যন্ত্র, ম্লান হলো সকল অলীক প্রতিশ্রুতি।”
আর তিনিই হলেন আমাদের প্রাণপ্রিয় হযরত শাহযাদা হুযূর ক্বিবলা আলাইহিস সালাম। যাঁর জীবন-যাত্রার প্রতিটি ঘটনাই প্রয়োজনের প্রাক্কালে আমাদের হিদায়েতের আলোকবর্তিকা।
সুপ্রশস্ত নভোমন্ডল এই দিনটির জন্য চাতকীর মতো তাকিয়ে ছিল। মহান আল্লাহ পাক উনার এই সুসজ্জিত প্রকৃতির উপকরণগুলোর দ্রুতগতিময়তা, চাঁদের সুবিমল হাসি, বাগিচার নব ফুটন্ত গোলাপের সুঘ্রাণ-সমীরণ, তাওহীদে হযরত ইব্রাহীম আলাইহিস্ সালাম, জামালে হযরত ইউসুফ আলাইহিস সালাম, মু’জিযায়ে হযরত মুসা আলাইহিস সালাম, নকশায়ে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম; সর্বোপরি মসনদে মুজাদ্দিদে আ’যম মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনিসহ সব কিছুই শাহানশাহে কাওনাইন শাহযাদা উনার মুবারক প্রতীক্ষায় প্রহর গুণে মুখরিত করছিল ত্বলায়া’ল বাদরু আলাইনা আওয়াজে। আর প্রতীক্ষার প্রহর যেন অফুরন্ত। এমনই সময় হঠাৎ করে দিনমণি নিস্তেজ হয়ে অস্তাচলে যায়। আর আহলান-সাহলান ধ্বনির মাল্য পরিধান করে তাকবির-তাসলিমের মাঝে শুভাগমন ঘটে এক মহান নূরের। ৯ই রমাদ্বান শরীফ নূরে নূরান্বিত, প্রাণোজ্জ্বল, সৌভাগ্যের বার্তা বাহক। হৃদয়ের কন্দর আনন্দের জোয়ারে আপ্লুত। তৃষ্ণার্ত হক্ব সন্ধানীর সিক্তপ্রাণে বন্যায় বসন্তের আগমন ঘটল। পথহারা দিক-দিশাহীন ক্লান্ত-শ্রান্ত পথিকের আঁখি যুগলে উদয় হলো হিদায়েতের নূর।
এ পর্যন্ত দুনিয়াতে যে সকল মুজাদ্দিদগণ উনারা আগমন করেছেন; উনাদের মাঝে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন গুণের আবির্ভাব ঘটেছিল। বর্তমান যামানায় সৃষ্টি জগতের বুকে এই ফিতনা-ফাসাদের যুগ-সন্ধিক্ষণে জীবন পরিপূর্ণ গুণের অধিকারী সত্ত্বার; যিনি হবেন- সেনাপতি, যোদ্ধা, নিঝুম পরিবেশে অবস্থানকারী, বাদশাহ ও প্রভাব-প্রতিপত্তির অধিকারী, সর্বগুণে গুণান্বিত জগতের বুকে শ্রেষ্ঠতম পরিপূর্ণতার প্রতীক। যাঁর প্রতিভার কথা সুস্পষ্টভাবে মহান আল্লাহ পাক পবিত্র কালামে পাক-এ বিধৃত করেছেন-
“যার মুবারক আগমনের রো’বে ধুলায় ধুসরিত হলো তাগুতী শক্তি, চূর্ণ-বিচূর্ণ হলো বহুকাল ধরে গড়ে উঠা বাতিলী প্রাসাদ, ভেঙে খান খান হলো হক্ব প্রচারে সকল বাধার প্রাচীর, নিস্তব্ধ-নির্বাক হলো ধর্মব্যবসায়ীদের ঐকতান, নিশ্চিহ্ন হলো নাহক্বের ষড়যন্ত্র, ম্লান হলো সকল অলীক প্রতিশ্রুতি।”
আর তিনিই হলেন আমাদের প্রাণপ্রিয় হযরত শাহযাদা হুযূর ক্বিবলা আলাইহিস সালাম। যাঁর জীবন-যাত্রার প্রতিটি ঘটনাই প্রয়োজনের প্রাক্কালে আমাদের হিদায়েতের আলোকবর্তিকা।
No comments:
Post a Comment