চাঁপাইনবাবগঞ্জে গতকাল দেশের প্রথম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরুর মধ্য দিয়ে কৃষি শিক্ষায় আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন সুযোগের দ্বার উন্মোচিত হলো। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকালে গণভবনে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ‘এক্সিম ব্যাংক কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়’ নামে এই নতুন বিশ্ববিদ্যালয়টির উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠান শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
‘দিন দিন চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির কোনো বিকল্প নেই’ উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, তার সরকার খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধিতে গবেষণার ওপর গুরুত্বারোপ করেছে। তিনি বলেন, ১৯৯৬-২০০১ সালে তার পূর্ববর্তী সরকারের আমলে গবেষণার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছিল। কিন্তু পরবর্তীতে বিএনপি-জামাত জোট সরকার এর ধারাবাহিকতা রক্ষা করেনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার সরকারের গবেষণার ফলে এখন প্রচুর মৌসুমী শাক-সবজি পাওয়া যায়। তিনি বলেন, তার নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকার খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। এর ফলে বন্যা, খরা ও লবণাক্ততা সহিঞ্চু ধানের জাত উদ্ভাবিত হয়েছে।
শেখ হাসিনা দেশের রফতানি বৃদ্ধিতে আরো কৃষিভিত্তিক শিল্প স্থাপনের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, তার সরকার গ্রামীণ অর্থনীতিকে শক্তিশালী করেছে। মসলা-জাতীয় ফসল উৎপাদনে আগ্রহীদের বিভিন্ন ধরনের সহায়তা দিচ্ছে এবং কৃষি শিক্ষায় শিক্ষার্থীদের উৎসাহিত করতে দেশে কয়েকটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করেছে।
প্রধানমন্ত্রী দেশের উত্তরাঞ্চলের জেলা চাঁপাইনবাবগঞ্জে এক্সিম ব্যাংক কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের জন্য সংশ্লি¬ষ্ট কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বাণিজ্যিক কর্মকা-ের পাশাপাশি দরিদ্র মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য তাদের প্রতি আহ্বান জানান। এক্সিম ব্যাংক কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় চেয়ারম্যান ও ব্যাংকের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম মজুমদার অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তৃতা করেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি, শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের চেয়ারম্যান ড. এ কে আজাদ চৌধুরী, এফবিসিসিআই সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ, এক্সিম ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মোহাম্মদ হায়দার আলী মিয়া, বিশ্ববিদ্যালয়টির ভাইস চেয়ারম্যান ড. আবদুল মান্নান আকন্দ ও প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
‘দিন দিন চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির কোনো বিকল্প নেই’ উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, তার সরকার খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধিতে গবেষণার ওপর গুরুত্বারোপ করেছে। তিনি বলেন, ১৯৯৬-২০০১ সালে তার পূর্ববর্তী সরকারের আমলে গবেষণার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছিল। কিন্তু পরবর্তীতে বিএনপি-জামাত জোট সরকার এর ধারাবাহিকতা রক্ষা করেনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার সরকারের গবেষণার ফলে এখন প্রচুর মৌসুমী শাক-সবজি পাওয়া যায়। তিনি বলেন, তার নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকার খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। এর ফলে বন্যা, খরা ও লবণাক্ততা সহিঞ্চু ধানের জাত উদ্ভাবিত হয়েছে।
শেখ হাসিনা দেশের রফতানি বৃদ্ধিতে আরো কৃষিভিত্তিক শিল্প স্থাপনের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, তার সরকার গ্রামীণ অর্থনীতিকে শক্তিশালী করেছে। মসলা-জাতীয় ফসল উৎপাদনে আগ্রহীদের বিভিন্ন ধরনের সহায়তা দিচ্ছে এবং কৃষি শিক্ষায় শিক্ষার্থীদের উৎসাহিত করতে দেশে কয়েকটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করেছে।
প্রধানমন্ত্রী দেশের উত্তরাঞ্চলের জেলা চাঁপাইনবাবগঞ্জে এক্সিম ব্যাংক কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের জন্য সংশ্লি¬ষ্ট কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বাণিজ্যিক কর্মকা-ের পাশাপাশি দরিদ্র মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য তাদের প্রতি আহ্বান জানান। এক্সিম ব্যাংক কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় চেয়ারম্যান ও ব্যাংকের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম মজুমদার অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তৃতা করেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি, শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের চেয়ারম্যান ড. এ কে আজাদ চৌধুরী, এফবিসিসিআই সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ, এক্সিম ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মোহাম্মদ হায়দার আলী মিয়া, বিশ্ববিদ্যালয়টির ভাইস চেয়ারম্যান ড. আবদুল মান্নান আকন্দ ও প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
No comments:
Post a Comment