ভোলাহাট উপজেলা নির্বাহী অফিসার দেড় মাস পূর্বে বদলী হলেও এখন পর্যন্ত নতুন কর্মকর্তা পদায়ন হয়নি। পাশের গোমস্তাপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের উপর অতিরিক্ত দায়িত্ব থাকায় নিয়মিত অফিস না হওয়ায় অফিসিয়ালি কাজকর্ম ধীরগতির কারণে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন উপজেলাবাসী।
অফিস সূত্রে জানা গেছে, ১৭ জুলাই উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাজী জিয়াউল বাসেত ভোলাহাট বদলী হয়ে অনত্র চলে যাওয়ার পর থেকে ৭ সেপ্টম্বর (২০১৪) পর্যন্ত প্রায় দেড় মাস হয়ে গেলেও নতুন কর্মকর্তা আসেননি। পার্শ্ববর্তী গোমস্তাপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার দিয়ে অতিরিক্ত দায়িত্ব জোড়াতালির মাধ্যমে পালন করা হচ্ছে। এদিকে উপজেলায় র্দীঘ দিন ধরে সহকারী কমিশনার (ভূমি) না থাকায় সে দায়িত্বও পালন করে থাকেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার। ফলে দু’পদেরই দায়িত্ব অপর উপজেলার নির্বাহী অফিসারের উপর ভর করায় বিভিন্ন অফিসিয়াল কাজকর্মে উপজেলাবাসীকে পোহাতে হচ্ছে চরম দুর্ভোগ। এদিকে উপজেলার একমাত্র প্রশাসনিক দায়ীত্ববান কর্মকর্তা না থাকায় বিভিন্ন শ্রেনীর কর্মকর্তা কর্মচারীদের উপস্থিতি তেমন লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। এতে অফিসিয়াল কাজ ব্যাহত হচ্ছে। এলাকাবাসী দ্রুত গুত্বপূর্ণ এ পদটি পূরণের দাবি করেছেন সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন মহলের প্রতি।
অফিস সূত্রে জানা গেছে, ১৭ জুলাই উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাজী জিয়াউল বাসেত ভোলাহাট বদলী হয়ে অনত্র চলে যাওয়ার পর থেকে ৭ সেপ্টম্বর (২০১৪) পর্যন্ত প্রায় দেড় মাস হয়ে গেলেও নতুন কর্মকর্তা আসেননি। পার্শ্ববর্তী গোমস্তাপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার দিয়ে অতিরিক্ত দায়িত্ব জোড়াতালির মাধ্যমে পালন করা হচ্ছে। এদিকে উপজেলায় র্দীঘ দিন ধরে সহকারী কমিশনার (ভূমি) না থাকায় সে দায়িত্বও পালন করে থাকেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার। ফলে দু’পদেরই দায়িত্ব অপর উপজেলার নির্বাহী অফিসারের উপর ভর করায় বিভিন্ন অফিসিয়াল কাজকর্মে উপজেলাবাসীকে পোহাতে হচ্ছে চরম দুর্ভোগ। এদিকে উপজেলার একমাত্র প্রশাসনিক দায়ীত্ববান কর্মকর্তা না থাকায় বিভিন্ন শ্রেনীর কর্মকর্তা কর্মচারীদের উপস্থিতি তেমন লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। এতে অফিসিয়াল কাজ ব্যাহত হচ্ছে। এলাকাবাসী দ্রুত গুত্বপূর্ণ এ পদটি পূরণের দাবি করেছেন সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন মহলের প্রতি।
No comments:
Post a Comment