আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
“আমার উম্মতের জন্য যদি কষ্ট না হতো তাহলে আমি, প্রত্যেক নামাযের পূর্বে মিসওয়াক করাকে ওয়াজিব করে দিতাম।” এই পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার দ্বারা আমরা বুঝতে পারলাম যে, মিসওয়াক করা খাছ সুন্নত উনার অন্তর্ভুক্ত। মিসওয়াক উনার অনেক
ফাযায়িল-ফযীলত রয়েছে। যেমন উম্মুল মু’মিনীন হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, “মিসওয়াক মৃত্যু ব্যতীত সমস্ত রোগের আরোগ্য দানকারী।” সুবহানাল্লাহ!
হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “মিসওয়াক করে নামায পড়া মিসওয়াক বিহীন নামাযের চেয়ে পঁচাত্তরগুণ বেশি সওয়াব।” সুবহানাল্লাহ!
মিসওয়াক করলে দাঁতের মাড়ি শক্ত হয়।
এছাড়াও মিসওয়াক করার মধ্যে ৭২টি উপকারিতা রয়েছে। তদার মধ্যে ১টি হলো- মৃত্যুর সময় কালিমা
শরীফ নছীব হয়। এবং মিসওয়াককারীর সাথে হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা মুছাফাহ করেন।
সুবহানাল্লাহ!
যদি আমরা এই একটি মাত্র সুন্নত উনার
অনুসরণ করতে পারি তাহলে আমরা একশত শহীদ উনাদের সওয়াব লাভ করতে পারবো। সুবহানাল্লাহ!
তাই আসুন,
আমরা আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর
পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুসরণ উনার মাধ্যমে মহান আল্লাহ পাক উনার
ও উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টি
মুবারক অর্জন করি।
No comments:
Post a Comment