Saturday, March 21, 2015

পবিত্র জুমাদাল উখরা মাস উনার চাঁদ দেখা গেছে ॥ পবিত্র ২০ জুমাদাল উখরা শরীফ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার সুমহান বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার এবং পবিত্র ২২ জুমাদাল উখরা শরীফ হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহসি সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করার সুমহান ও মহাসম্মানিত দিবস

যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, কুতুবুল আলম, কাইয়্যুমুয যামান, মুজাদ্দিদে আযম, গাউছুল আযম, খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার মুবারক পৃষ্ঠপোষকতায় ও দিক-নির্দেশনায় পরিচালিত আনজুমানে আল বাইয়্যিনাত রুইয়াতে হিলাল মজলিস উনার সংবাদ অনুযায়ী গতকাল ইয়াওমুস সাব্ত বা শনিবার দিবাগত সন্ধ্যায় বাংলাদেশে পবিত্র জুমাদাল ঊখরা মাস উনার চাঁদ দেখা গেছে।

Monday, March 16, 2015

নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে রাজনীতিবিদ, কূটনীতিবিদ, সমাজবিদ বলা কুফরী।


পঞ্চম শ্রেণীর ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষাবইয়ের ১১৯ পৃষ্ঠায় লেখা হয়েছে, “মদীনার সনদ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার রাজনৈতিক প্রজ্ঞা, কূটনৈতিক দূরদর্শিতা, ধর্মীয় সহিষ্ণুতা এবং সুন্দর সমাজ গঠনের এক জ্বলন্ত সাক্ষর বহন করে।
উক্ত লেখাটি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত শান মুবারকের প্রতি ইহানত হওয়ার কারণে কুফরী হয়েছে।
স্মরণীয় যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে মনোনীত শ্রেষ্ঠতম রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। তিনি সম্মানিত ওহী মুবারক দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। অর্থাৎ উনার প্রতিটি কাজ সম্মানিত ওহী মুবারক দ্বারা সম্পাদিত হয়েছে; তন্মধ্যে মদীনা সনদও অন্তর্ভুক্ত।

Sunday, March 15, 2015

পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে হরতাল-অবরোধ হারাম। হরতাল-অবরোধ শুধু দুনিয়াবী ক্ষতিই নয়; ঈমানী ক্ষতিরও কারণ। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে হরতাল-অবরোধ চলতে পারে না।


দুই মাসেরও বেশি সময় ধরে চলছে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০দলীয় জোট আহূত অনির্দিষ্টকালের অবরোধ। প্রতি সপ্তাহে দুই দফায় ৫ দিন করে পালিত হচ্ছে হরতাল। ৫ই জানুয়ারি-২০১৫ শুরু হওয়া এ নাশকতার আন্দোলনে প্রতিদিনই ঘটছে সহিংস ঘটনা। বিরোধী জোটের নাশকতার আন্দোলন কর্মসূচি ও সরকারের কঠোর অবস্থানের কারণে তৈরি হয়েছে এক দমবদ্ধ পরিস্থিতি। জাতীয় জীবনের সর্বত্রই রক্তক্ষরণ। বিপর্যস্ত জনজীবন। প্রতিনিয়তই ঘটছে প্রাণহানির ঘটনা। রাজপথে পুড়ে কয়লা হচ্ছে মানুষ। গণতান্ত্রিক দুর্বৃত্তদের পেট্রোলবোমার আঘাতে এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৬৫ জনের। আহত হয়ে হাসপাতালের বিছানায় কাতরাচ্ছে অন্তত ১৪০০ জন নিরীহ মানুষ। অন্যদিকে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে ক্রসফায়ার ও বন্দুকযুদ্ধের ঘটনায় মারা গেছে হরতাল-অবরোধকারী ৬০ দুর্বৃত্ত। দুই মাসে রাজধানীর সঙ্গে সারা দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা কার্যত অচল অবস্থায় আছে। মহাসড়কে চলন্ত গাড়িতে একের পর এক পেট্রোলবোমা হামলার কারণে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে দূরপাল্লার যাত্রীদের মাঝে। অবরোধে আক্রান্ত হয়েছে অন্তত ২২০০ যানবাহন।