পার্থিব জীবন-যাপন করতে অর্থের যেমন প্রয়োজন, তেমনি পরকালে মিযানে হিসাব নিকাশে ছওয়াব প্রয়োজন। এই দুনিয়ায় অর্থ উপার্জনের ব্যবস্থা থাকলেও আখিরাতে ছওয়াব অর্জনের ব্যবস্থা নেই।
এই পৃথিবীতেই অর্থ এবং ছওয়াব অর্জন করতে হবে। যারা পরকালের বিষয়টায় উদাসীন তাদের দুঃখের সীমা থাকবে না। ইহকালে অর্জিত সম্পদে মৃত্যুর সাথে সাথে অধিকার হারাতে হবে। কিন্তু পরকালের জন্য অর্জিত নেক বা পুণ্য মৃত্যুর পরও থাকবে।
মানুষ শুধু বর্তমান নিয়েই চরম ব্যস্ত। সে নিজের প্রয়োজন ছাড়াও সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিয়েও চিন্তা-ফিকির করে। যদিও তাদের রিযিকের ফায়ছালা মহান আল্লাহ পাক যিনি খালিক্ব মালিক ও রব তিনি জন্মের পূর্বেই করে থাকেন। ইহকালে প্রয়োজনে ঋণ পাওয়া যায়। কিন্তু পরকালে মানুষ শুধু তার অর্জিত ছওয়াবই পাবে। এই দুনিয়া আখিরাতের শস্য ক্ষেত্র। সুতরাং কেউ যদি আখিরাতের বিষয়টিতে উদাসীন হয় তাহলে তো চরম দুঃখের মধ্যে পড়তে হবে। সুতরাং দুনিয়ার ব্যাপারে আমরা যতটুকু সচেতন তার চেয়ে বহুগুণ বেশি পরকালের বিষয়ে সচেতন হতে হবে। দুনিয়ায় বান্দাকে রিযিক দিয়ে পাঠান হয়েছে। শুধু সংগ্রহ করতে হবে। কিন্তু পরকালে পাথেয় বান্দাকে এ দুনিয়া থেকেই অর্জন করতে হবে।
এই পৃথিবীতেই অর্থ এবং ছওয়াব অর্জন করতে হবে। যারা পরকালের বিষয়টায় উদাসীন তাদের দুঃখের সীমা থাকবে না। ইহকালে অর্জিত সম্পদে মৃত্যুর সাথে সাথে অধিকার হারাতে হবে। কিন্তু পরকালের জন্য অর্জিত নেক বা পুণ্য মৃত্যুর পরও থাকবে।
মানুষ শুধু বর্তমান নিয়েই চরম ব্যস্ত। সে নিজের প্রয়োজন ছাড়াও সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিয়েও চিন্তা-ফিকির করে। যদিও তাদের রিযিকের ফায়ছালা মহান আল্লাহ পাক যিনি খালিক্ব মালিক ও রব তিনি জন্মের পূর্বেই করে থাকেন। ইহকালে প্রয়োজনে ঋণ পাওয়া যায়। কিন্তু পরকালে মানুষ শুধু তার অর্জিত ছওয়াবই পাবে। এই দুনিয়া আখিরাতের শস্য ক্ষেত্র। সুতরাং কেউ যদি আখিরাতের বিষয়টিতে উদাসীন হয় তাহলে তো চরম দুঃখের মধ্যে পড়তে হবে। সুতরাং দুনিয়ার ব্যাপারে আমরা যতটুকু সচেতন তার চেয়ে বহুগুণ বেশি পরকালের বিষয়ে সচেতন হতে হবে। দুনিয়ায় বান্দাকে রিযিক দিয়ে পাঠান হয়েছে। শুধু সংগ্রহ করতে হবে। কিন্তু পরকালে পাথেয় বান্দাকে এ দুনিয়া থেকেই অর্জন করতে হবে।
No comments:
Post a Comment