ভারত। জন্ম থেকেই সোনার বাংলার ক্ষতিসাধনে এতোটুকু ক্রুটি
করে না। সাথে কড়াই গন্ডায় ১০০% লাভ করে নেই বাংলার কিছু দালাল চক্রের
ছলনায়। বাংলার প্রতিটি জিনিসেই
বিছানো আছে তাদের প্রতারনার জাল। হয়তো কিছূ বিষয় আগে ধরা পড়ে আবার কিছু বিষয় জানা যায় পরে।
চাঁপাইনবাবগনজ।বলা হয় আমের রাজধানী। বাংলাদেশের সুস্বাদু, জনপ্রিয় একটি লাভবান অর্থকারী ফল’আম’। যেটার অধিকাংশ উৎপাদন হয় এ জেলাতে। তন্যাধ্যে ভোলাহাট এবং শিবগনজ উপজেলায় সর্বাধিক আম চাষ হয়। আম চাষের জন্য বিভিন্ন কীটনাশক,সার, পানিসহ জৈব পদার্থ দেয়া হয়। ইদানিং বিভিন্ন হরমোন প্রয়োগেও বেশ তোড়জোড় শুরু হয়েছে। হরমন মূলত বেশি আম উৎপাদনের জন্য আম ব্যবসায়ীরা ব্যবহার করে থাকে। বাংলাদেশী বেশ কিছু হরমন আছে, যেগুলোর উপকার ফেলে দেয়ার মত নয়। কিন্তু সম্প্রতি কিছু দালাল চক্রের মাধ্যমে ভারত থেকে বিষাক্ত হরমন সংগ্রহ করছে আম ব্যবসায়ীরা। এই বিষাক্ত হরমনের নাম ‘কাল্টার’।
আম গাছের মূল শিকড় কেটে এই বিষাক্ত হরমন কাল্টার ব্যবহার করলে সাময়িক আম উৎপাদন অনেক বৃদ্ধি পায়।কিন্তু কয়েক বছর যেতে না যেতেই গাছ মরে যায়। এতে অসাধু আম ব্যবসায়ীরা লাভবান হলেও নিঃশ্ব হয়ে পড়ে আম বাগান মালিকেরা। ফলে কতিপয় অসাধু আম ব্যবসায়ীর কারণে উপজেলার একমাত্র অর্থকরী ফসল আম হুমকির মূখে হাটা শুরু করেছে। দ্রুত সরকারে পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের দাবীও উঠেছে আম বাগান মালিকের পক্ষ থেকে। এক শ্রেনীর মুনাফালোভি আম ব্যবসায়ীরা আম বাগান ২/৩/৪/৫ বছরের জন্য লীজ নিয়ে ভারত থেকে চোরাই পথে আসা এই বিষাক্ত হরমোন ’কাল্টার’ আম গাছের মূল কেটে ব্যবক ব্যবহার করছে। এতে প্রথম ২/১ বছর ডাল,পাতায় প্রচুর আম আসে। এমন কি উৎপাদন দিগুণ থেকে তিন গুন বৃদ্ধি পেয়ে পরে ধীরে ধীরে আম গাছ মৃত্যুর মূখে ঢলে পড়ে। এ কারণে অসাধু লীজ গ্রহীতারা তাদের মেয়াদ শেষে এ আম বাগান আর লীজ না নিয়ে গাছ মরে যাওয়ার ভয়ে সটকে পড়ে, আর বিপদ গ্রস্থ হতে হয় বাগান মালিকদের। বাংলাদেশে এ বিষাক্ত হরমোনের দাম ১৮ হতে ২০ হাজার টাকা বলে জানা গেছে। উপজেলায় মোট ২ হাজার ৫০ হেক্টর জমিতে আম উৎপাদন হলে বছরে প্রায় ৫০ কোটি টাকার আম থেকে অর্থ আসে। কিন্তু বিষাক্ত এ হরমোন কাল্টার ব্যবহারে ধীরে ধীরে বিলিন হয়ে গেলে অর্থ সংকটে র্দূভীক্ষ দেখা দেয়ার সম্ভাবনার আশংকাও করছে বিশেষজ্ঞরা। অসাধু আম ব্যবসায়ীরা কাল্টারকে অভিনব পদ্ধতিতে ‘সেল্টার’ নামে রুপান্তরিত করেছে এবং বিষের বোতলে নিয়ে প্রয়োগ করে যাচ্ছে।
পরিকল্পিতভাবে ভারত এ বিষাক্ত হরমন সরবরাহ করছে । কারণ হিসেবে আম বাগান মালিকরা দেখছে একচেটিয়া বাংলাদশের বাজার দখলের ভারতীয় নোংরামী নীল নকশাকে। চাপাঁই এর আম যতটুকু টলাতে পারবে, ঠিক ততোটুকু খারাপ ও নিম্নমানের আম অবৈধভাবে ভারত বাংলাদেশে পাচার করতে পারবে উচুঁ দরে। ফলে দেখা যাচ্ছে এখন বিষাক্ত হরমন দিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ভারত, ভবিষ্যতে আমের বাজার থেকেও হাতিয়ে নিবে কোটি কোটি টাকা। কিন্তু উপযুক্ত কোনও ব্যবস্থা নিচ্ছে না কর্তৃপক্ষ। লোক দেখানো একটু অভিযান পরিচালনা করে ঘুমিয়ে থাকছে তারা। আমের সংগঠন ’আম ফাউন্ডেশন’ , জেলা আম গবেষণা , কৃষি অধিদপ্তর সবাই নামকোয়াস্তে দায়সারা কাজ করছে বলে অনেক আম বাগান মালিকরা অভিযোগ করে থাকে। ফলে এখন নিজের প্রয়োজনে নিজের উদ্যোগেই আম বাগান মালিকদেরকে এগিয়ে আসতে হবে। বাচাঁতে হবে স্বপ্নের আমের বাগান।
বিছানো আছে তাদের প্রতারনার জাল। হয়তো কিছূ বিষয় আগে ধরা পড়ে আবার কিছু বিষয় জানা যায় পরে।
চাঁপাইনবাবগনজ।বলা হয় আমের রাজধানী। বাংলাদেশের সুস্বাদু, জনপ্রিয় একটি লাভবান অর্থকারী ফল’আম’। যেটার অধিকাংশ উৎপাদন হয় এ জেলাতে। তন্যাধ্যে ভোলাহাট এবং শিবগনজ উপজেলায় সর্বাধিক আম চাষ হয়। আম চাষের জন্য বিভিন্ন কীটনাশক,সার, পানিসহ জৈব পদার্থ দেয়া হয়। ইদানিং বিভিন্ন হরমোন প্রয়োগেও বেশ তোড়জোড় শুরু হয়েছে। হরমন মূলত বেশি আম উৎপাদনের জন্য আম ব্যবসায়ীরা ব্যবহার করে থাকে। বাংলাদেশী বেশ কিছু হরমন আছে, যেগুলোর উপকার ফেলে দেয়ার মত নয়। কিন্তু সম্প্রতি কিছু দালাল চক্রের মাধ্যমে ভারত থেকে বিষাক্ত হরমন সংগ্রহ করছে আম ব্যবসায়ীরা। এই বিষাক্ত হরমনের নাম ‘কাল্টার’।
আম গাছের মূল শিকড় কেটে এই বিষাক্ত হরমন কাল্টার ব্যবহার করলে সাময়িক আম উৎপাদন অনেক বৃদ্ধি পায়।কিন্তু কয়েক বছর যেতে না যেতেই গাছ মরে যায়। এতে অসাধু আম ব্যবসায়ীরা লাভবান হলেও নিঃশ্ব হয়ে পড়ে আম বাগান মালিকেরা। ফলে কতিপয় অসাধু আম ব্যবসায়ীর কারণে উপজেলার একমাত্র অর্থকরী ফসল আম হুমকির মূখে হাটা শুরু করেছে। দ্রুত সরকারে পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের দাবীও উঠেছে আম বাগান মালিকের পক্ষ থেকে। এক শ্রেনীর মুনাফালোভি আম ব্যবসায়ীরা আম বাগান ২/৩/৪/৫ বছরের জন্য লীজ নিয়ে ভারত থেকে চোরাই পথে আসা এই বিষাক্ত হরমোন ’কাল্টার’ আম গাছের মূল কেটে ব্যবক ব্যবহার করছে। এতে প্রথম ২/১ বছর ডাল,পাতায় প্রচুর আম আসে। এমন কি উৎপাদন দিগুণ থেকে তিন গুন বৃদ্ধি পেয়ে পরে ধীরে ধীরে আম গাছ মৃত্যুর মূখে ঢলে পড়ে। এ কারণে অসাধু লীজ গ্রহীতারা তাদের মেয়াদ শেষে এ আম বাগান আর লীজ না নিয়ে গাছ মরে যাওয়ার ভয়ে সটকে পড়ে, আর বিপদ গ্রস্থ হতে হয় বাগান মালিকদের। বাংলাদেশে এ বিষাক্ত হরমোনের দাম ১৮ হতে ২০ হাজার টাকা বলে জানা গেছে। উপজেলায় মোট ২ হাজার ৫০ হেক্টর জমিতে আম উৎপাদন হলে বছরে প্রায় ৫০ কোটি টাকার আম থেকে অর্থ আসে। কিন্তু বিষাক্ত এ হরমোন কাল্টার ব্যবহারে ধীরে ধীরে বিলিন হয়ে গেলে অর্থ সংকটে র্দূভীক্ষ দেখা দেয়ার সম্ভাবনার আশংকাও করছে বিশেষজ্ঞরা। অসাধু আম ব্যবসায়ীরা কাল্টারকে অভিনব পদ্ধতিতে ‘সেল্টার’ নামে রুপান্তরিত করেছে এবং বিষের বোতলে নিয়ে প্রয়োগ করে যাচ্ছে।
পরিকল্পিতভাবে ভারত এ বিষাক্ত হরমন সরবরাহ করছে । কারণ হিসেবে আম বাগান মালিকরা দেখছে একচেটিয়া বাংলাদশের বাজার দখলের ভারতীয় নোংরামী নীল নকশাকে। চাপাঁই এর আম যতটুকু টলাতে পারবে, ঠিক ততোটুকু খারাপ ও নিম্নমানের আম অবৈধভাবে ভারত বাংলাদেশে পাচার করতে পারবে উচুঁ দরে। ফলে দেখা যাচ্ছে এখন বিষাক্ত হরমন দিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ভারত, ভবিষ্যতে আমের বাজার থেকেও হাতিয়ে নিবে কোটি কোটি টাকা। কিন্তু উপযুক্ত কোনও ব্যবস্থা নিচ্ছে না কর্তৃপক্ষ। লোক দেখানো একটু অভিযান পরিচালনা করে ঘুমিয়ে থাকছে তারা। আমের সংগঠন ’আম ফাউন্ডেশন’ , জেলা আম গবেষণা , কৃষি অধিদপ্তর সবাই নামকোয়াস্তে দায়সারা কাজ করছে বলে অনেক আম বাগান মালিকরা অভিযোগ করে থাকে। ফলে এখন নিজের প্রয়োজনে নিজের উদ্যোগেই আম বাগান মালিকদেরকে এগিয়ে আসতে হবে। বাচাঁতে হবে স্বপ্নের আমের বাগান।
No comments:
Post a Comment