পুঁথিগত শিক্ষা দ্বারা
কখনো পূর্ণাঙ্গ জ্ঞানার্জন হয় না। কেননা বই বা পুস্তক দেখে যদি শিক্ষার্জন করা যেতো
তাহলে মাদরাসা, মক্তব, স্কুল, কলেজ, মহাবিদ্যালয়,
ইউনিভার্সিটি ইত্যাদি বিদ্যাপীঠ
স্থাপনের প্রয়োজন হতো না। প্রত্যেক ছাত্ররাই লাইব্রেরী থেকে বই-পুস্তক ক্রয় করে পড়ালেখা
করতে পারতো। কিন্তু তাতো হয় না, লাইব্রেরী থেকে বই
ক্রয় করে নিয়মিত ক্লাসে যোগদানের ফলে ছাত্র তার উদিষ্ট লক্ষ্য অর্জনে সফলতার শীর্ষে
আরোহণ করে। শিক্ষকের তত্ত্বাবধানে পরিবেশ পরিস্থিতি অনুযায়ী অর্থাৎ স্বচক্ষে দেখে দেখে
জ্ঞার্নাজন করতে হয়।
Thursday, November 24, 2016
সমস্যার স্থায়ী সমাধানই পারে বিপন্ন রোহিঙ্গাদের বাঁচাতে
=========================
মিয়ানমারের
আরাকানে (বর্তমান রাখাইন) রোহিঙ্গা মুসলিমদের মানবেতর জীবন আজকের নয়, শতাব্দীব্যাপী চলছে এই করুণ দশা। আরাকানের মুসলমানদের ইতিহাসে
দেখা যায়,
১৪শ’ শতাব্দীর প্রথম দিক
থেকে মুসলমানরা মিয়ানমারের আরাকান (বর্তমান রাখাইন) প্রদেশে শাসন কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা
করে। তবে সেখানে বসবাস শুরু করে আরো বহু আগে। শুধু তাই নয়, বর্তমান রাখাইনে ১৫০০ শতক থেকে ১৮০০ শতক পর্যন্ত আরাকান মুসলিম
শাসিত রাজ্য ছিল। সেই হিসেবে প্রায় হাজার বছর ধরে রোহিঙ্গা মুসলিমরা মিয়ানমারে বাস
করছে।
Wednesday, November 16, 2016
ভোলাহাটে পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উপলক্ষে মাহফিল অনুষ্ঠিত
পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উপলক্ষে গত সোমবার দিবাগত রাতে বাদ-ইশা এক বরকতপূর্ণ মাহফিলের আয়োজন করা হয়। উক্ত বরকতপূর্ণ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয় ভোলাহাট উপজেলার কানারহাট বাগানপাড়া গ্রামের মুহম্মদ কালু শেখ-এর বাড়িতে। উক্ত বরকতপূর্ণ মাহফিলে আলোচনা করেন আল্লামা মুহম্মদ মুহসিনুর রহমান ও আল্লামা মুহম্মদ সালাহুদ্দীন। উক্ত বরকতপূর্ণ মাহফিলে পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ ও কিয়াম শরীফ পরিচালনা করেন ছুফী মুহম্মদ রহমতুল্লাহ আর দোয়া-মুনাজাত পরিচালনা করেন মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ মাদরাসা ও ইয়াতীমখানা ভোলাহাট শাখার প্রধান শিক্ষক হাফিয মুহম্মদ আবূ সাইম। মাহফিল শেষে তাবারক বিতরণ করা হয়। অত্র মহল্লার ধর্মভীরু মুসল্লীগণ মাহফিলে উপস্থিত হন।
নেক কাজে উৎসাহী করতে- সন্তানদের জান্নাতের অপার নিয়ামত শিক্ষা দিন
পড়ালেখা শিখাচ্ছেন- সন্তানের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে। যেন বড় হয়ে নিজের পায়ে
দাঁড়াতে পারে, ভালো কোনো চাকরি বা
ব্যবসার মাধ্যমে সচ্ছলভাবে থাকতে পারে এই আশায়। কিন্তু একজন মুসলিম হিসেবে এটাই কি
আপনার এবং আপনার সন্তানদের ভবিষ্যৎ? না, কখনোই নয়। বরং আমাদের
আসল ভবিষ্যৎ হলো ‘পরকাল’। এই দুনিয়ার সচ্ছলতা, একটু সুখ সেটা কত বছরের জন্য? এরপর কি হবে, কোথায় যেতে হবে, কোথায় থাকতে হবে? মুসলিম হিসেবে তা আপনাকে যেমন অনুভব করতে হবে,
তেমনি সেই অনুভূতি আপনার সন্তানদের
মাঝেও সৃষ্টি করে দিতে হবে। সঠিক মত-পথ তথা ইসলামী শরীয়ত মুতাবিক চললে জান্নাতের অবারিত
ইতমিনান, প্রশান্তি লাভ করা
যাবে। বিপরীতে নাহক্ব তথা হারাম-নাজায়িয কাজ জাহান্নামের কঠিন আযাব-গযব শাস্তির মুখোমুখি
করবে। যা দুনিয়ার বড় বড় কষ্ট বা যন্ত্রণার চাইতেও অনেক অনেক বেশি কষ্টকর ও যন্ত্রণাদায়ক।
Monday, November 14, 2016
একের পর এক পবিত্র জুমুয়াহ শরীফ দিনে খেলার সূচি নির্ধারণ করা হচ্ছে।
.................
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া মুতাবিক "সমস্ত খেলাধুলাই হারাম-নাজায়িয"। আর সে অনুযায়ী মুসলমান
উনাদের ফরয ছিল সর্বপ্রকার খেলাকে বয়কট করা,
খেলা
থেকে নিজেকে দুরে রাখা। কিন্তু মুসলমান উনাদের অবস্থা
এমন হয়েছে- খেলা থেকে বিরত থাকাতো দুরের কথা নামায-কালাম, রোযা-ইফতার-সাহরী, জুমুয়ার নামায আদায় হোক বা না হোক খেলা যথাসময়
দেখতে হবে, উপভোগ করতে হবে। এতে যদি ইসলাম
বাদ দিতে হয় তবুও রাজি। (নাউযুবিল্লাহ)
Sunday, November 13, 2016
Thursday, November 10, 2016
বাতিল ফিরকা সম্পর্কে জানুন
হাদীছ শরীফে ইরশাদ হয়েছে, “আমার উম্মত ৭৩ দলে বিভক্ত হবে, একটি দল ব্যতীত ৭২টি দলই জাহান্নামে যাবে। তখন হযরত
ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা বললেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! যে একটি
দল নাযাতপ্রাপ্ত, সে দলটি কোন দল? হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, আমি এবং আমার ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম
উনাদেরর মত ও পথের উপর যারা কায়িম থাকবে,(তারাই নাযাতপ্রাপ্ত দল)।” (তিরমিযী শরীফ)
এ প্রসঙ্গে হাদীছ শরীফে আরো ইরশাদ
হয়েছে,
“হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে
বর্ণিত আছে যে, ৭২টি দল জাহান্নামে যাবে, আর ১টি দল জান্নাতে যাবে।” (আবূ দাউদ, মুসনাদে আহমদ, মিশকাত শরীফ, মিরকাত শরীফ)